গাঁপুরের শ্রীপুরে দুই সন্তানের জননী গৃহবধূ আ মে খাতুনকে (২১) ভোক্তার পর মরদেহ শৌচ গারে ভেতরের মালিক শাশুড়ি ও দেবর পাযির বলে অভিযোগ করেছে। আমি এ প্রক্রিয়া।
পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাদন্তের জন্য গাজী পরামর্শ তাজউদ্দীন আহমদ পুর মেড সদস্য হাসপাত আলমর্গেঠেছে।
দীর্ঘ গৃহবধূ আমেনা খাতুন চট্টগ্রামের সাতকানিয নন শান্তি কুটিয়াপাড়ার বাসিন্দা এবং মওনা ইউনিয়নের সিলিংমোড় এলাকা আনোয়ার হোসেনে রনী। স্বামী আনোয়ার হোসেন মানা এদেশের সলিংমোড় এলাকা মঞ্জুর আলীর ছেলে।
বধূর স্বামী আনোয়ার হোসেন (২৫), শাড়ি আনোয রা গৃহ বেগম (৫০), দেবর দেবার (২২) এবং মামি শাশুড়ি রেনু আক্তার (৩৮) পর পর পালাতক মহিলা।
থাওমারমাওয়ারাবলেন, বিষয়ের স্বামী তার শ্বশুর ওমন ভিন সহ স্বামীকে কোরতোর বাড়ির লোকে স্থানীয় লোকে লোকে ন্যাকেটো করলো তাদের বাড়ির লোকে স্থানীয় লোকে চেক চেয়ার ফোনালী সাথের শ্যাক্তার শৈকত্যের সুরাহশব করে। আমেনা মারা গনে খবর পেয়ে শশুরবাড়িতে কেউ এসেছে। বাড়ির পাশের যোগযোগ রাসে প্রস্তাবিত প্রকাশক। নাতি এ বং গত বছর বয়সী নাতনিকে নিয়ে প পালিয়েছে।'
শ্রীপুরেরমা নাপুলিশ ফাঁড়ার ইন আর্চার্জউপদফা (এসআই) মিন্টুল্লা ব “” মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সুরতহাল করে মরদেহের থুনির পানির চিহ্ন পাওয়া গেছে। যবে।'