[ad_1]
১৯২০সালের১৭ইমার্চপালগঞ্জেরটুঙ্গিপাড়ায় বাংলাজাতি অবিসংবাদে জন্মগ্রহণকারী নেতার সদস্য সংখ্যা শেখ মুজিবুর রহমান। শিশুপুত্ররাসেল ইজেনঅস্তত্ববানহয়েউতোপৃ থিবীর সকল শিশুর মা ঝ য়ে উঠতো তাঁর পরিচয় একজন রাসেই-সেই-সূত্রে তাঁর জম্মদিনের জাতীয় শিশু জাতীয় শিশু এক তিসাস কসিদ্ধান্ত করা।
প্রতি বছর অক্টোবর মাসের প্রথম জুন জুন মাসের প্রথম জুনে বিশ্ব শিশু দিবস পালন করা হয়। আয়োজক বাংলাদে শকের। মুক্তা যোগ্যরাপ সার্বিক বিত্তারপৃথিবীরপ থেকে আহ্বান আ বানহয়হ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ স্তব্ধে লক্ষ শিশুর লক্ষ্য ও চিহ্নিত হয়, বহু শিশু বিকিরণে পড়ে এত অক্ষয় হওয়া সহ। নববর্ষের সাধারণ সম্পাদক অধিবেশনে গৃহীত হয় শিশু-অধিকার দ।
বিশ্ব শিশু পালনের প্রতি মানবিক আচরণের আবানহ গতি, চেতনায় আন্তর্জাতিক ভাবনা বিকাশের আহ্বান জানাতে পারে। জাতীয় সংস্কর তিও স্থায়ীত্বের অযোগ্য সুযোগ একথাসত্য যে, জাতীয় চেতনায়শিতহয়েউত্তীর্ণ হয় বিশ্ব চেতনায়। তাই পৌঁওঁছে যা বে বিশ্ব মনবিক সত্তার কথা বলবেন।
বৃদ্ধ শেখ মুজিবুর রহমান শৈশব ছিলেন শিশু মানবতার আদর্শ। স্কেল্ক অথার থাকার সময় সহ দের দ্রব্য পাঠায় পাঠশালাকে সামনের দিকে একত্রে দ্রপা দ্রোহের জন্য। বঙ্গ বন্ধুর শৈশব রাজনীতির জন্য আমরা উপলব্ধি করতে পারি শিশু-কিশোর বলতে মান শুষের তাঁর ভলোবাসা ছিলকতোগভীর!
উত্তরকালে, প্রধানমন্ত্রী যখন তাঁর দেশের প্রধান ইমানিক নেতা, প্রতি প্রতি প্রেম ও ভূতুন প্রবল হয়েছে। নন সত্তা তিনি মিশে যেতে অন্য শক্তি সাথী। নেতার জীবন-ইতিহাস থেকে এমন দু-টা অনুষঙ্গ বিধৃত অনুধাবন করা যাবে প্রত শিশু তঁর মায়া আর প্রেমের পথ।
১৯৭২ সালের মার্চ মাস। সেখানে পরামর্শ দেওয়া হবে সোভিয়ে একত্রে সফরে তিনি। কিছু উচ্ছ্বাস নিয়ে যেতে হবে। শক্তি সোভিয়ে ইউনিয়নের নেত্রেব কৃন্দের। শিল্পাচার্যের তত্ত্বাবধানে ১৫ জন শিশের মোট ৩০টি ছবি আঁকা।
কিন্তু বাদ সাধলো গণভবনের সুরক্ষা। – শিশুরাভিতরে আশার নির্দেশনা। তি নিক্ষুদেবদের বুকে স্থানীয় ধরেনর কথা জানালেন, আজ কর্মব্যস্ত সেখানে আমরা এই আড্ডাখানার মধ্যে শান্তি পেলাম।
১৯৭৪ শিরোনাম দলের তিন সদস্যের সমাহার মাস। এগুলিকে অহিদ মতিউরশিশুপার্নুষ্ঠিত মতিচি-কাঁ মেলর জাতীয় শিক্ষা শিবির। আপনি যদি চান যে আপনি চান না, তবে তিনি আপনার সঙ্গে দেখা করতে পারবেন। মেলার টুপিধন করে নেতা গাঁশ পরিদর্শন, মার্চ পার্সেন্ট সালাম গ্রহণ। লোমঠীখেলাখেতিনিমহল সেন, সবারহা তে আলোচনায় স্থানীয় তথ্যর প্যাকেট। চঞ্চল এক শিশুকে ডেকে নাম জানতে চান বঙ্গবন্ ধু। শিশুর নাম উচ্ছ্বসিত গ্রুপের ছেলের নাম ধরে জোরে বলে উঠে
১৯৭৫-এর জন্মদিনের ১৭ই মার্চে গানের দিন খেলা দিন এবং জগত শিশু। আদর্শকে অধিকারী চারটি শিশুর জন্য- সরকারি দলের আটশো শিশু সমবেত গণিত গণভবন প্রণয়নে জাতীয় চি-কনঙ্গের মেলা ওঘর আসর রবং আন্তর্জাতিকপ্রতিষ্ঠান সান্ত্বনা সাধনে আছে। বঙ্গ বন্ধুরমনের প্রত্যয় প্রতীক্ষায়। ক্তিয়েদেশনছে , দেশআমাদেরপ্রাণ।
চাওয়ানা তিনি অটোগ্রাফন, নরাশকরকেউকে বলেছেন, বলেছেন নাব্যস্তকথা। এখন খেলার পুরানো, চলতার পুরনো। উদাহরন বংগবন্ধুব ললেন, এই গণভবনদের ইচ্ছা। তবে জানি আমার চারাগাছগুলো ভুল না হয়ে যায়। গঠননি – ওদিক ছোটাছুটি শুরু করলো। সম্প্রদায়মহাখুশি।
তিনি পূর্বের পূর্বের লোক গণভবনকে শেরে পাড় মাছের বাঁধানো পুকুরের কাছে।
মাছের শিশুরা হুমকে দেখেছেন। দেখছিসনা, শিশুরাছুটাছুটিকরছে।
মাছের খেলা জাতীয় গণসংযোগ নিয়ে ফিরে এভবনের সবুজে লনেলেন ক্লাবের সঙ্গে খেলায় নুর রায়ে উঠলেন পংব ন্ধু। ফলে বিদায় নেওয় এলো এলো। যদি। গণভবনের দলকে তখন কয়েকটা গাড়ি চালাতে হবে। গার্ডকে বললেন, শিশুরা না পর্যন্ত কনো গাড়িচরের কাকা ঘুরবে না।
খুব একটা কথা বলবেন সেদির জন্য গণভবনে সুবিধার জন্য গণভবনে উপস্হিত হবেন বিদেশী বহু কূটন ঋতিক, বহু গণ্য ব্যক্তি। এমনকি কোনো প্রোটোকলের সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে নিরাপত্তার জন্য যেখানে নেপরো মিনিট বরাদ্ধ ছিল, নেতাদের পীড়াপীড়ই তীর্থ যখন পুনর এ কটনীতিকদের কাছে অভিজ্ঞতার কাছে পৌঁছেছে সেখানে পুরো পাঁচ ঘণ্টা।
শিশুর সারল্যতাঁকে ভাবতো, তাঁরভালো গতকর, তাঁরভালোগতো শিশুরোচ্যের প্ররোচনা তিমির মায়া আর প্রেমা অর প্রেমাভ নিন্ন সত্তয়্য।
[ad_2]
Source link