ঘরপাচ্ছেসাফজয়ীপরিবার|


সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ নারী যুদ্ধাপরাধী ফাইনলে ভারতকে টাইব্রেকারে ৩-২ ব্যাবহার হারানো সম্ভব হয়েছে গোলরক্ষক ইয়ারজানের অধিকারে অধিকারে।

তাদরিদ্র পরিবারের মহিলা গোলারক্ষক রজান বয়েগম। বাবা অসুস্থ, দিনমজুরমায়েরআয়েচলেতাদের ৪ সদস্যারসংসারসংসার জরাজীবর্ণের কোনো আসবপত্র, বাড়িতে নেই টয়লেট ব্যবস্থাও।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) জেলায় প্রশাক জহুরুল ইসলাম ইয়ারজানের বাড়িতে গিয়ে তার বাবার সঙ গির্জার আনন্দের আশ্বাস দেন।

সদস্য উপস্থিত ছিলেন হাড়িভাসা সদস্য অধিবেশনে রূল সাইয়েদ নূর-ই-আলমপিহা, চেয়ারম যান জসিম উদ্দীন, ইয়ারজানের দাদা বীর মুক্তিযোদ ধাসি উদ্দীন, কর্সংগঠকএটিএম আতারখুজ জ মানদাবলু, ইউসদসদউদ্দীন।

ইয়ারজান বেগমের বাড়ি পণগড় সদর দক্ষিণ হাড্ডা সদর দক্ষিণ ত্রিভাসা ইউনিয়নের খণ্ড দিও। তিনি

গত নেপালের শান্তির নিরাপত্তা ব্যায়ে মুখোমুখ – ২ বিজয়ে হারিয়ে লড়াই হয়েছে বাংলাদেশ।

জেলা থেকে ১২ দূরত্বের প্রন্ত গ্রাম রামে ইয়ারজানদের বাড়ি। লক্ষ্যের মধ্যে লক্ষ্যে ছোট দূ'টি ঘর। এর একটি ঘরের কাছেই জরাজীর্ ণ। এক ছাউনির টিনগুলো সফল হয়েছে।

খোঁজেজানাগেছে, ইয়ারজানেরবাবাআব্দুর জাকশারীরিকভাবে অসুস্থ। কোনো কাজকরতে পারেন না।

ইয়ারজামারেনুবেগমলেন, আমার বাড়িতে এই পর্যন্ত।

ইয়ারজাবাআব্দুররাজাকবলেন, মেস হাফ লয়ের গর্বে আমার বুক ভরে গেছে এত মানুষের খুব ভালো এলাকা আমারমেয়েমায়েমানেকব শিসামানেদিয়েছে, এত বেশি আকৃতির কখনোই নাচ্ছু আমি চাই না, ভালোবাসার মানুষগুলো শুধু আমার মেয়েকে ভালো করতে চাই। টাকা পয়সা চাই না।

জেলাপ্রশাসকজহুরুলইসলামলেন সাফঅনূর্ধ্ব১৬নং রফুটবলচ্যাম্পিয়নশি আমরাপেদেখেছিবাংলাআমরদখেছিবাংলাদেশের দল নেহাসে রচে বচে বেশি অদানইজারনের।





Source link